আমার মায়ের ভা লোবাসা- ২ ma chele pod mara

ma chele pod mara

ma chele pod mara

আগের পর্ব

এভাবে এক মাস কেটে গেল। এই সময়ের মধ্যে সামিমও অনেক পরিবর্তন আনতে শুরু করল নিজের মধ্যে। সে আগের থেকে অনেক বেশি পড়াশোনায় মনোযোগী হয়ে উঠল। মায়ের সঙ্গ, তার যত্ন, এবং ভালোবাসা যেন সামিমের জীবনে নতুন এক প্রেরণা এনে দিল। মা-ছেলের এই ঘনিষ্ঠতা তাদের সম্পর্ককে আরও গভীর হয়ে গেল। মা সবসময় সামিমের পড়াশোনার খোঁজখবর নিত, তাকে সময়মতো পড়তে বসাত এবং নানা বিষয়ে উৎসাহ দিত।

এখন সামিমের যখনই হস্তমৈথুন করার ইচ্ছে হয় তখনই তার মায়ের কাছে চলে যায়। মাও ছেলের লিঙ্গ হাত দিয়ে মৈথুন করে বীর্য বের করে দেয়।

একদিন দুপুরের ঘটনা। সামিম আর তার মা একসাথে দুপুরের খাবার খাচ্ছিল। মা খেতে খেতে সামিমের দিকে তাকিয়ে হঠাৎ বললেন, “সামিম, একটা কথা বলি। তোর যদি কোনো আপত্তি না থাকে, তুই কি আজ রাতে আমার সাথে ঘুমাতে পারবি?”

মায়ের কথা শুনে সামিম কিছুক্ষণ চুপ করে রইল। ভেবে দেখল, এতে তার কোনো সমস্যা নেই। তাই সে মাথা নাড়িয়ে উত্তর দিল,, “ঠিক আছে মা, আমার কোনো সমস্যা নেই।”

মায়ের মুখে আনন্দ ফুটে উঠল। সামিমের এমন উত্তর শুনে তিনি খুশি হয়ে গেলেন।

সামিম এবং তার মা গল্পগুজব করতে করতে রাতের খাবার খাচ্ছে। খাবার শেষে সামিম মায়ের রুমে চলে আসলো। তার মা তখন থালাবাসন মাজছিল।

সামিম খাটে উঠে টিভি চালু করে হিন্দি মুভি দেখতে লাগলো। এদিকে সামিমের মা কাজ শেষ করে রুমে ঢুকল। খাটে উঠে ছেলের পাসে শুয়ে পড়ল। তারপর সামিমকে বলল, “কি দেখছিস এগুলো? রিমোট দে আমি নাটক দেখব।”

সামিম কিছু না রিমোট দিয়ে দিল। মা নাটক দেখতে লাগল সাথে সামিমও কোনও উপায় না পেয়ে বাধ্য হয়ে সেই ফালতু নাটক দেখতে লাগলো। হঠাৎ সামিমের চোখ গেল তার মায়ের পেটের দিকে। সাড়ির অচল অনেকটা সরে থাকায় পেটের আর কোমরের অনেক অংশই অনাবৃত্ত। সামিমের বুকটা মোচড় দিয়ে উঠল। মেদযুক্ত থলথলে ফর্সা পেট। সামিমের ইচ্ছে হলো একবার ছুয়ে দেখার। পরক্ষণেই আবার ভাবলো মা যদি রেগে যায়। সামিম মায়ের দিকে তাকাল। দেখল মা মনোযোগ দিয়ে নাটক উপভোগ করছে।

সাহস করে মায়ের কাছে এগিয়ে এসে তাঁকে জড়িয়ে ধরল। জড়িয়ে ধরা মাত্রই তার বুক কেপে উঠল। আর নিচে তার লিঙ্গ শক্ত হয়ে মায়ের রানে ঘষা খাচ্ছিল। তার মাও সেটা বুঝতে পারছিল। নাটক দেখা শেষ হলে মা উঠে গিয়ে লাইট আর টিভি বন্ধ করে আসলেন।

নাটক চলার ফাঁকে সামিম সাহস করে মায়ের কাছে এগিয়ে গিয়ে মাকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে পড়ল। তার এক হাত মায়ের উন্মুক্ত উষ্ণ নরম পেটের ওপর রাখলো। মা অবাক হলেও শান্তভাবে সামিমকে জড়িয়ে ধরলেন। কিন্তু সামিমের শরীরটা কাঁপছিল। তার বুকের কাঁপন মা স্পষ্টই বুঝতে পারলেন। মায়ের চোখে মায়া আর ভালোবাসার ছায়া ফুটে উঠল।

নাটক শেষ হলে মা ধীরে ধীরে উঠে গিয়ে লাইট আর টিভি বন্ধ করে দিল আর ড্রিম লাই জালিয়ে দিল । ঘরটা আরও নিরিবিলি হয়ে গেল। মা এবার খাটে উঠে এসে সাড়ির অচল খুলতে খুলতে বলল, “উফফ, অনেক গরম পড়েছে রে। অচল খোলার ফলে তার সম্পূর্ণ থলথলে পেট, পিঠ আর কোমর উন্মুক্ত হয়ে গেল। শরীরের উপরের অংশের কাপড় বলতে এখন শুধু হাতাকাটা ব্লাউজটাই আছে যা তার দুধজোরা ঢেকে রেখেছে। অচল খুলে ফেলায় মায়ের দুধজোরা বিশাল আকারের মোটা দেখাচ্ছে। তার মায়ের এই দৃশ্য দেখে সামিমের লিঙ্গ দাড়িয়ে টং হয়ে গেছে। মা এবার শুয়ে পড়ল।

মা সামিমের দিকে ফিরে কোমল স্বরে সামিমকে ডাকলো, “সামিম, আমার কাছে আয়, আমি তোকে ঘুম পাড়িয়ে দিচ্ছি।” মা-র কণ্ঠে এমন এক অদৃশ্য স্নেহ ও মমতা ছিল, যা সামিমের হৃদয়ে এক অমল অনুভূতি তৈরি করল। সামিম মায়ের কথা শুনে দ্রুত তাঁর কাছে চলে আসল। মা বলল, “তোর গরম লাগছে না? তোর গেঞ্জিটাও খুলে ফেল।” সামিম মায়ের কথামত তার গেঞ্জি খুলে ফেলল । মা-র কাছে এসে মায়ের উন্মুক্ত পেটের দিকে এক ঝলক তাকাল এবং তার পেটকে জড়িয়ে ধরল।

মা ছেলে দুজনেরই গায়ে কাপড় নেই। মায়ের পরনে সায়া আর ব্লাউজ, সামিমের হাফ প্যান্ট। মা সামিমের মাথায় স্নেহময়ভাবে বিলি কাটছিল। তাঁর আঙ্গুলগুলি সামিমের চুলে মৃদু টান দিচ্ছিল। সামিম তার মা-র পিঠে আস্তে হাতে হাত বোলাতে লাগল। সামিমের পেটের সাথে মায়ের খোলা পেট লেগে আছে। মায়ের মোটা আর তুলতুলে নরম দুধ সামিমের বুকের সাথে লেপটে গেছে। প্যান্ট এর ভেতর লিঙ্গ ফুলে মায়ের তল পেটে খোঁচা মারছে।

মায়ের দুধজোড়া দেখে সামিম মাকে বলল, “মা, একটা কথা বলব রাগ করবে না তো?”

মা অবাক হয়ে বলল, “রাগ করবো কেন সোনা! বল কি বলবি।”

সামিম বলল, “আগে বলো বকবে না।”

মা হেসে বলল, “তুই যা বলবি আমি তাই শুনব, বকব না। এবার বল কি বলতে চাস।”

সামিম তার মাকে জিজ্ঞেস করলো, “মা, তোমার দুদুগুলো টিপতে দেবে?”

মা হেসে ফেলল সামিমের কথায়। বলল, “ বোকা ছেলে, আমি তোর মা। আমার সবকিছুই তো তোর সোনা। আমার এই দুধের ওপর তো তোরই অধীকার সোনা।”

এই বলে তার মা সামিমের এক হাত তার স্তনের উপর রাখলো। মায়ের বুকের উষ্ণতায় সামিমের সমস্ত ক্লান্তি গলে যাচ্ছে। সামিম তার মায়ের দুধ ব্লাউজের ওপর দিয়ে ধীরে ধীরে টিপতে শুরু করলো। থলথলে, উষ্ণ, তুলার মতো মায়ের নরম দুধ টিপছে সামিম। মা এবার বলল, “একটু থামতো সামিম।”

এই বলে তার মা ব্লাউজের হুক খুলতে লাগলো একটা একটা করে। ব্লাউজ খোলার সাথে সাথে সামিমের সামনে মায়ের দুধজোরা বের হয়ে আসলো। সামিমের মায়ের পরনে শুধু ছায়া। শরীরের উপরের অংশ পুরো উন্মুক্ত।

মা এবার সামিমের দিকে তাকিয়ে বলল, “এবার আয় সোনা।” সামিম পাগলের মতো মায়ের দুধের ওপর ঝাপিয়ে পড়ল যেন গুপ্ত ধন খুঁজে পেয়ে গেছে। মা সামিমের কীর্তি দেখে হেসে ফেলল। সামিম বাচ্চাদের মতো মায়ের দুধ টিপছে, হাতাচ্ছে আর মাঝে মাঝে মুখ নিয়ে দুধের সাথে ঘোষছে। মা সামিমের তার দুধ নিয়ে খেলা উপভোগ করতে লাগলো।

মা এবার একটি দুধের বোঁটা সামিমের মুখে ঢুকিয়ে তার মাথা তার দুধের সাথে চেপে ধরল। সামিম তার এক হাত দিয়ে মায়ের পেতে হাত বোলাচ্ছে আর অন্য হাত দিয়ে আরেকটি দুধ টিপছে।

তার মা লক্ষ্য করলো অনেকক্ষণ ধরে সামিমের লিঙ্গটা তার তলপেটে গুতো মারছে। সে এক হাত দিয়ে আসতে আসতে সামিমের প্যান্ট খুলে লিঙ্গ বের করলো। তারপর মৈথুন করে দিতে লাগলো। সামিম চরম সুখে বীর্য নিক্ষেপ করে মায়ের হাত আর তলপেট ভিজিয়ে দিল। মা তার হাতে লেগে থাকা বীর্য তার ছায়ায় মুছে ফেলল। তারপর সামিমের কপালে আলতো করে চুমু দিয়ে স্নেহ আর মায়াভরা কণ্ঠে বলল, “বাবাটা আমার”

সামিম দুধ চুষতে চুষতে দুধের বোটা মুখে নিয়েই ঘুমিয়ে গেল। তার মা ভাবতে লাগলো ছোটবেলায় সামিম বিছানায় প্রস্রাব করে দিলে সে যেমন কোনো বিরক্তি না নিয়ে তাকে জড়িয়ে ধরে ঘুম পাড়িয়ে দিত, আর আজ ছেলের বীর্য তার পেটের ওপর পড়ায় কোনো বিরক্তি না নিয়ে ছেলেকে জড়িয়ে ধরে ঘুম পাড়িয়ে দিল।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url